
নতুন প্রশ্নোত্তর
- রিযিক বৃদ্ধির জন্য বিশেষ কোনো নামায আছে কি?সহিহ সুন্নাহ-তে রিযিক বৃদ্ধির জন্য বিশেষ কোনো নামাযের অস্তিত্ব নেই। প্রশ্নে দোয়াসহ যে নামাযের বিবরণ দেওয়া হয়েছে সেটি বিদআতী নামায। এটি আল্লাহর দ্বীনে এমন কিছু প্রবর্তন করা যার অনুমতি তিনি প্রদান করেননি। এটি নব উদ্ভাবিত নিষিদ্ধ বিদআতের অন্তর্ভুক্ত। রিযিক বৃদ্ধির বেশ কিছু শরয়ি উপায় রয়েছে আমরা এখানে সেগুলোর ইঙ্গিত ও দিক-নির্দেশনা প্রদান করাটা শ্রেয় মনে করছি। যেমন: ইস্তিগফার করা, আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষা, তাকওয়া অবলম্বন করা, বেশি বেশি দান করা ও বেশি বেশি হজ্জ-উমরাহ করা, উভয়টি একের পর এক করতে থাকা।সংরক্ষণ করুন
- কুকুর পালন করা, স্পর্শ করা ও চুম্বন করাশিকারের উদ্দেশ্যে কিংবা গবাদি পশুকে পাহারা দেওয়ার উদ্দেশ্য ছাড়া অন্য কোনো লক্ষ্যে কুকুর প্রতিপালন করা জায়েয নেই। ঘর পাহারা দেওয়ার জন্য কুকুর রাখা যাবে, তবে শর্ত হচ্ছে ঘর শহরের বাইরে হওয়া এবং বিকল্প কোনো উপায় না থাকা। মুসলিমের জন্য কুকুরের সাথে দৌঁড়ের মাধ্যমে কাফেরদের অনুকরণ করা জায়েয নেই। কুকুরের মুখ স্পর্শ করা ও চুম্বন করা বহুবিধ রোগের কারণ।সংরক্ষণ করুন
- মূলনীতি: বস্তুর মূল হুকুম বৈধতাসংরক্ষণ করুন
- উঠতি বয়সের মেয়েদের প্রতি উপদেশ ও বন্ধু নির্বাচনসংরক্ষণ করুন
- মাকরূহ সময়ে যে সমস্ত নফল নামায পড়া জায়েযসংরক্ষণ করুন
- মুশরিকদের সাথে হারাম সাদৃশ্য নির্ণয়ের মূলনীতিসংরক্ষণ করুন
- ওলী কারা? তাদের স্তরগুলো কী কী?আল্লাহর ওলী হলেন ঈমানদার ও তাকওয়াবান ব্যক্তিবর্গ, যারা তাদের সকল বিষয়ে আল্লাহর নজরদারির বিষয়টি চিন্তা করে তার আদেশ মেনে চলে ও নিষেধ পরিহার করে। বান্দার ঈমান ও তাকওয়ার তারতম্য অনুসারে বেলায়াতের (ওলীত্বের) তারতম্য ঘটে। প্রত্যেক মুমিনের মাঝেই আল্লাহর বেলায়াত, ভালোবাসা ও নৈকট্যের অংশ রয়েছে। এই বেলায়াত কারো একচেটিয়া অধিকার নয়। এটি সমাজের কোনো স্তরের মানুষের জন্য নির্ধারিত কোনো আলামত নয়। উত্তরাধিকারসূত্রে কিংবা সম্মানসূচক পদকের মাধ্যমে এটি অর্জন করা যায় না। আর আল্লাহর ওলীদেরকে ‘আল্লাহর সাথী’ বলে আখ্যায়িত করা সঠিক হওয়ার পক্ষে কোনো দলিল আমাদের জানা নেই।সংরক্ষণ করুন
- বিবাহের প্রস্তাব দেয়ার শরিয়তসম্মত কার্যধারাগুলো কি কিসংরক্ষণ করুন
- কখন গোসল করা ওয়াজিব; আর কখন গোসল করা মুস্তাহাব?যে সকল অবস্থায় গোসল করা ওয়াজিব: বীর্য নির্গত হওয়া। দুই লজ্জাস্থান মিলিত হওয়া। হায়েয (ঋতুস্রাব)। নিফাস (প্রসবোত্তর স্রাব)। যে সকল অবস্থায় গোসল করা মুস্তাহাব: মানুষের জমায়েতের স্থানে (যাওয়ার পূর্বে)। শরীরের গন্ধ বদলে গেলে। কিছু ইবাদতের সময়ে, যেমন: ইহরামের জন্য গোসল করা। যে সকল অবস্থায় গোসল আবশ্যক হওয়ার ব্যাপারে মতভেদ রয়েছে: মৃত ব্যক্তির গোসল। মৃত ব্যক্তিকে গোসলদানকারী ব্যক্তির গোসল। জুমার গোসল। ইসলাম গ্রহণের সময় কাফেরের গোসল।সংরক্ষণ করুন
- ইন্টারনেটে সে এমন পণ্য বিক্রি করে যার মালিক সে নয় এবং পরিবেশককে বলে সরাসরি ক্রেতার কাছে চালান করতেসংরক্ষণ করুন