নতুন প্রশ্নোত্তর
জনৈক নও-মুসলিম নারীর জন্য সূরা ফাতিহা পাঠ কষ্টসাধ্য
'যে ব্যক্তি সূরা ফাতিহায় ভুল করে তার নামায বাতিল'— কথাটি এ রকম ব্যাপক নয়। সূরা ফাতিহা পড়ায় সংঘটিত প্রতিটি ভুল নামায বাতিল করে না। বরং নামায তখনই বাতিল হয় যখন কেউ সূরা ফাতিহা থেকে কিছু অংশ বাদ দেয় অথবা শব্দের শেষ বর্ণের স্বরধ্বনি (ই’রাব) বদলে ফেলে; যার ফলে অর্থে পরিবর্তিত হয়ে যায়। অধিকন্তু, নামায বাতিল হওয়ার বিধান এমন ব্যক্তির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য যে সূরা ফাতিহা শুদ্ধভাবে পড়তে পারে অথবা শিখতে পারার সক্ষমতা থাকলেও শেখেনি। কিন্তু যে ব্যক্তি তা করতে অক্ষম, সে নিজের সাধ্য অনুযায়ী পড়বে। এতে তার কোনো ক্ষতি হবে না। কারণ আল্লাহ কাউকে সাধ্যাতীত কিছু চাপিয়ে দেন না।সংরক্ষণ করুনকবরের আযাব তাওহীদবাদী পাপীদের হতে পারে; তবে কবরের চাপ সবার ক্ষেত্রে হবে
সংরক্ষণ করুনরিযিক বৃদ্ধির জন্য বিশেষ কোনো নামায আছে কি?
সহিহ সুন্নাহ-তে রিযিক বৃদ্ধির জন্য বিশেষ কোনো নামাযের অস্তিত্ব নেই। প্রশ্নে দোয়াসহ যে নামাযের বিবরণ দেওয়া হয়েছে সেটি বিদআতী নামায। এটি আল্লাহর দ্বীনে এমন কিছু প্রবর্তন করা যার অনুমতি তিনি প্রদান করেননি। এটি নব উদ্ভাবিত নিষিদ্ধ বিদআতের অন্তর্ভুক্ত। রিযিক বৃদ্ধির বেশ কিছু শরয়ি উপায় রয়েছে আমরা এখানে সেগুলোর ইঙ্গিত ও দিক-নির্দেশনা প্রদান করাটা শ্রেয় মনে করছি। যেমন: ইস্তিগফার করা, আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষা, তাকওয়া অবলম্বন করা, বেশি বেশি দান করা ও বেশি বেশি হজ্জ-উমরাহ করা, উভয়টি একের পর এক করতে থাকা।সংরক্ষণ করুনকুকুর পালন করা, স্পর্শ করা ও চুম্বন করা
শিকারের উদ্দেশ্যে কিংবা গবাদি পশুকে পাহারা দেওয়ার উদ্দেশ্য ছাড়া অন্য কোনো লক্ষ্যে কুকুর প্রতিপালন করা জায়েয নেই। ঘর পাহারা দেওয়ার জন্য কুকুর রাখা যাবে, তবে শর্ত হচ্ছে ঘর শহরের বাইরে হওয়া এবং বিকল্প কোনো উপায় না থাকা। মুসলিমের জন্য কুকুরের সাথে দৌঁড়ের মাধ্যমে কাফেরদের অনুকরণ করা জায়েয নেই। কুকুরের মুখ স্পর্শ করা ও চুম্বন করা বহুবিধ রোগের কারণ।সংরক্ষণ করুনমূলনীতি: বস্তুর মূল হুকুম বৈধতা
সংরক্ষণ করুন