ক্যাটাগরি
আকীদা
প্রদর্শন›
ঈমান
প্রদর্শন›
তাওহীদ
বিভিন্ন মতবাদ ও ধর্ম
হাদিস ও হাদিসের জ্ঞানসমূহ
প্রদর্শন›
কুরআন ও কুরআনের জ্ঞানসমূহ
প্রদর্শন›
পারিবারিক ফিকাহ
প্রদর্শন›
ফিকহ ও উসুলুল ফিকহ
শিষ্টাচার, আখলাক ও অন্তর পরিচর্যা
প্রদর্শন›
ইলম ও দাওয়াত
মানসিক ও সামাজিক সমস্যা
প্রদর্শন›
ইতিহাস ও জীবনী
প্রদর্শন›
শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ
প্রদর্শন›
আকীদা
এ ক্যাটাগরিতে রয়েছে আল্লাহ্র প্রতি বিশ্বাস, ঈমানের অপর ছয়টি রুকনের প্রতি বিশ্বাস, গায়েবী বিষয়গুলোর প্রতি বিশ্বাস এবং এ বিশ্বাসের পরিপন্থী হওয়ার কারণে একজন মুসলিমের যা কিছু থেকে বেঁচে থাকা বাঞ্ছনীয় ইত্যাদি বিষয়াবলি।
إِنَّ الدِّينَ عِنْدَ اللَّهِ الْإِسْلَامُ (আল্লাহর কাছে ধর্ম হচ্ছে ইসলাম) আয়াতটির তাফসীর
সাধারণ অর্থে ইসলাম হচ্ছে: সমগ্র বিশ্বের প্রভু আল্লাহর প্রতি অবনত হওয়া, তাঁর প্রতি আত্মসমর্পণ করা, তাঁর আনুগত্য করা এবং এককভাবে তাঁর ইবাদত (উপাসনা) করা; তাঁর সাথে কাউকে শরীক না করা। আর বিশেষ অর্থে ইসলাম হচ্ছে: আমাদের নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আনীত ধর্ম। আল্লাহ আমাদের কাছ থেকে এই ধর্ম ছাড়া অন্য কোন ধর্ম গ্রহণ করবেন না।সংরক্ষণ করুনওলী কারা? তাদের স্তরগুলো কী কী?
আল্লাহর ওলী হলেন ঈমানদার ও তাকওয়াবান ব্যক্তিবর্গ, যারা তাদের সকল বিষয়ে আল্লাহর নজরদারির বিষয়টি চিন্তা করে তার আদেশ মেনে চলে ও নিষেধ পরিহার করে। বান্দার ঈমান ও তাকওয়ার তারতম্য অনুসারে বেলায়াতের (ওলীত্বের) তারতম্য ঘটে। প্রত্যেক মুমিনের মাঝেই আল্লাহর বেলায়াত, ভালোবাসা ও নৈকট্যের অংশ রয়েছে। এই বেলায়াত কারো একচেটিয়া অধিকার নয়। এটি সমাজের কোনো স্তরের মানুষের জন্য নির্ধারিত কোনো আলামত নয়। উত্তরাধিকারসূত্রে কিংবা সম্মানসূচক পদকের মাধ্যমে এটি অর্জন করা যায় না। আর আল্লাহর ওলীদেরকে ‘আল্লাহর সাথী’ বলে আখ্যায়িত করা সঠিক হওয়ার পক্ষে কোনো দলিল আমাদের জানা নেই।সংরক্ষণ করুনইসলামে ইবাদতের শর্তাবলি
ইসলামে ইবাদতের শর্তাবলি: ১। ইবাদতটি ‘হেতুগত’ দিক থেকে শরীয়ত মোতাবেক হওয়া। ২। ইবাদতটি ‘প্রকারগত’ দিক থেকে শরীয়ত মোতাবেক হওয়া। ৩। ইবাদতটি ‘পরিমাণগত’ দিক থেকে শরীয়ত মোতাবেক হওয়া। ৪। ইবাদতটি ‘পদ্ধতিগত’ দিক থেকে শরীয়ত মোতাবেক হওয়া। ৫। ইবাদতটি ‘কালগত’ দিক থেকে শরীয়ত মোতাবেক হওয়া। ৬। ইবাদতটি ‘স্থানগত’ দিক থেকে শরীয়ত মোতাবেক হওয়া।সংরক্ষণ করুনকুফরের প্রকারসমূহ
কুফর ও এর প্রকারগুলো জানা গুরুত্বপূর্ণ যাতে করে এর থেকে সতর্ক থাকা ও বেঁচে থাকা যায়। আলেমরা কুফরকে কয়েক প্রকারে ভাগ করেছেন। এ প্রকারগুলোর অধীনে শির্কের অনেক রূপ ও প্রকার অধিভুক্ত; যথা: ১- অস্বীকার ও অবিশ্বাসের কুফর, ২- বিমুখতা ও ধৃষ্টতার কুফর, ৩- মুনাফিকীর কুফর, ৪- সন্দেহ ও সংশয়ের কুফর।সংরক্ষণ করুনযে ব্যক্তি নিজের পিতা ও ফুফুদের সাথে কথা বলে না, নামায পড়ে না এবং আল্লাহ্র প্রতি মন্দ ধারণা পোষণ করে
সংরক্ষণ করুনপাপকারীর ওপর পাপের কি কুপ্রভাব রয়েছে?
সংরক্ষণ করুনউপর্যুপরি কবিরা গুনাতে লিপ্ত ব্যক্তিরা মারা গেলে তাদের শেষ পরিণতি
সংরক্ষণ করুনযে জ্যোতিষিনী (কবিরাজ) চায়ের কাপ পড়া দেয় তার প্রতি উপদেশ
সংরক্ষণ করুনআলী (রাঃ) এর দিকে সম্বন্ধিত মাসয়ালা: আপনি কি মুহাম্মাদের মাধ্যমে আপনার প্রভুকে চিনেছেন? এ মাসয়ালাটি কি সঠিক?
উত্তরের সারাংশ: আলী (রাঃ) এর দিকে সম্বন্ধিত এ মাসয়ালাটি “আপনি কি মুহাম্মাদের মাধ্যমে আপনার প্রভুকে চিনেছেন?” এ উক্তিটি শিয়াদের কিতাবগুলোতে বড় একটি কিচ্ছার অংশ হিসেবে পাওয়া যায়। এ ঘটনাটি মিথ্যা হওয়ার আলামত সুস্পষ্ট। এর মাধ্যমে তারা আবু বকর (রাঃ) ও উমর (রাঃ) এর মর্যাদা হানি করে ও তাঁদের জ্ঞানকে খাটো করে। তারা এ ঘটনাটিকে এমন এক সনদ দিয়ে উল্লেখ করে যা মিথ্যাবাদী ও অজ্ঞাত পরিচয়ের রাবী থেকে মুক্ত নয়।সংরক্ষণ করুনজ্যোতিষী ও জোর্তিবিদদের বই-পুস্তক ও প্রবন্ধ পড়ার হুকুম
গণকদেরকে জিজ্ঞেস করা নাজায়েয। যেহেতু নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “যে ব্যক্তি কোন গণকের কাছে এসে তার কাছে কোন কিছুর ব্যাপারে জানতে চাইবে তার চল্লিশ দিনের নামায কবুল হবে না।”[সহিহ মুসলিম (২২৩০)] এটি ঐ ব্যক্তির ব্যাপারে বলা হয়েছে যে ব্যক্তি গণককে বিশ্বাস না করে তাকে জিজ্ঞেস করেছে। আর বিশ্বাস করলে বিষয়টি আরও বেশি গুরুতর। যেমনটি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “যে ব্যক্তি ঋতুবতী নারীর সাথে সঙ্গম করল কিংবা নারীর গুহ্যদ্বারে সঙ্গম করল, কিংবা কোন জ্যোতিষীর কাছে গমন করে তার কথায় বিশ্বাস করল: সে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতি আল্লাহ্ যা নাযিল করেছেন সেটাকে অবিশ্বাস (কুফর) করল।” জ্যোতিষী ও গণকদের কথা পড়া হারাম। এটি তাদের কাছে কিছু জানতে চাওয়ার কাছাকাছি। যদি আপনি ইচ্ছা করে পড়ে থাকেন তাহলে আল্লাহ্র কাছে তওবা করুন ও ইস্তিগফার (ক্ষমাপ্রার্থনা) করুন। এ ধরণের কাজ পুনরায় কখনও করবেন না।সংরক্ষণ করুন