
ক্যাটাগরি
আকীদা
প্রদর্শন›


হাদিস ও হাদিসের জ্ঞানসমূহ
প্রদর্শন›


কুরআন ও কুরআনের জ্ঞানসমূহ
প্রদর্শন›


পারিবারিক ফিকাহ
প্রদর্শন›


ফিকহ ও উসুলুল ফিকহ

শিষ্টাচার, আখলাক ও অন্তর পরিচর্যা
প্রদর্শন›


ইলম ও দাওয়াত

মানসিক ও সামাজিক সমস্যা
প্রদর্শন›


ইতিহাস ও জীবনী
প্রদর্শন›


শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ
প্রদর্শন›


পবিত্রতা
বীর্য ও কামরসের মাঝে পার্থক্য
বীর্য ও কামরসের মাঝে পার্থক্য হলো: ১- পুরুষের বীর্য গাঢ় সাদা পানি। আর নারীর বীর্য পাতলা হলুদ। অন্যদিকে কামরস হলো পাতলা পিচ্ছিল পানি যা যৌন কল্পনা অথবা ইচ্ছা পোষণ করলে বেরিয়ে আসে। এটি বের হওয়ার সময় যৌন উত্তেজনা অনুভূত হয় না, এটি সবেগে বের হয় না এবং এটি বের হওয়ার পর শারীরিক নিস্তেজতা আসে না। ২- বীর্যের কারণে জানাবতের গোসল আবশ্যক হয়, হোক সেটি যৌনসঙ্গমে লিপ্ত হওয়া কিংবা অন্য কোনো কারণে কিংবা স্বপ্নদোষের ফলে। অন্যদিকে কামরস বের হলে কেবল অযু আবশ্যক হয়। ৩- আলেমদের প্রাধান্যপ্রাপ্ত মত অনুসারে বীর্য পবিত্র, অন্যদিকে কামরস নাপাকি।সংরক্ষণ করুনঅসুস্থ ব্যক্তি কীভাবে পবিত্রতা অর্জন করবেন ও নামায পড়বে?
সংরক্ষণ করুনপেশাব-ঝরা রোগীর পবিত্রতা ও নামায
যে ব্যক্তির অপবিত্রতা চলমা, যেমন: পেশাব-ঝরা রোগী সে ব্যক্তি আলেমদের দৃষ্টিতে ইস্তেহাযাগ্রস্ত নারীর হুকুমে পড়বে। এমন ব্যক্তি অপবিত্রতা ছড়িয়ে যায় এমন কিছু থেকে বেঁচে থাকবে, প্রতি ওয়াক্ত নামাযের জন্য অযু করবে এবং ঐ অযু দিয়ে যত খুশি ফরয ও নফল নামায পড়বে। যদি পেশাব-ঝরা রোগী অযু করার পর অন্য নামাযের ওয়াক্ত প্রবেশ করার পরও তার প্রস্রাবের অঙ্গ থেকে কিছু বের না হয়, তাহলে তার জন্য (পুনরায়) অযু করা আবশ্যক হবে না। সে প্রথম অযুর উপর বলবৎ থাকবে। তার জন্য দুই নামায একত্রে পড়ার ছাড় (রুখসত) রয়েছে।সংরক্ষণ করুনবীর্য ও কামরসের বৈশিষ্ট্যগত পার্থক্য
সংরক্ষণ করুনমোবাইল থেকে কুরআন পড়ার জন্য কি পবিত্রতা শর্ত?
সংরক্ষণ করুনতায়াম্মুমের বিবরণ
সংরক্ষণ করুনজনৈক নারী পবিত্রতা সংক্রান্ত ওয়াসওয়াসাতে আক্রান্ত
সংরক্ষণ করুনসন্দেহপ্রবণ ব্যক্তি নিজের সন্দেহের প্রতি ভ্রুক্ষেপ করবেন না
সংরক্ষণ করুনযে নারী অনবরত বায়ু বের হওয়ার রোগে আক্রান্ত, যার কারণে কিছুদিন নামায পড়েননি; তিনি এর প্রতিকার জানতে চান
সংরক্ষণ করুনশূকরের গোশতের নাপাকি
সংরক্ষণ করুন