ইবাদত সংক্রান্ত ইসলামী আইন
বীর্য ও কামরসের মাঝে পার্থক্য
বীর্য ও কামরসের মাঝে পার্থক্য হলো: ১- পুরুষের বীর্য গাঢ় সাদা পানি। আর নারীর বীর্য পাতলা হলুদ। অন্যদিকে কামরস হলো পাতলা পিচ্ছিল পানি যা যৌন কল্পনা অথবা ইচ্ছা পোষণ করলে বেরিয়ে আসে। এটি বের হওয়ার সময় যৌন উত্তেজনা অনুভূত হয় না, এটি সবেগে বের হয় না এবং এটি বের হওয়ার পর শারীরিক নিস্তেজতা আসে না। ২- বীর্যের কারণে জানাবতের গোসল আবশ্যক হয়, হোক সেটি যৌনসঙ্গমে লিপ্ত হওয়া কিংবা অন্য কোনো কারণে কিংবা স্বপ্নদোষের ফলে। অন্যদিকে কামরস বের হলে কেবল অযু আবশ্যক হয়। ৩- আলেমদের প্রাধান্যপ্রাপ্ত মত অনুসারে বীর্য পবিত্র, অন্যদিকে কামরস নাপাকি।যাকাতের বিধান আরোপের মাঝে নিহিত প্রজ্ঞা কী?
আলেমরা যাকাতের বিধান আরোপের মাঝে নিহিত অনেক প্রজ্ঞা কথা বলেছেন। যে মুমিন যাকাত দেয় তার দ্বীন-দুনিয়ার বহুবিধ উপকারিতার কথা তারা উল্লেখ করেছেন। এ প্রজ্ঞাসমূহের মাঝে কিছু আছে যেগুলোর ইতিবাচক প্রতিফলন ঘটে এবং মুসলিম সমাজ যার সুফল ভোগ করে। এ প্রজ্ঞাসমূহ বিস্তারিত জানতে দীর্ঘ উত্তরটি পড়ুন।যে মুসাফির কিবলার দিক জানতে পারেনি তিনি কিভাবে নামায আদায় করবেন?
তায়াম্মুমের বিবরণ
যারা চন্দ্র বা সূর্যগ্রহণ প্রত্যক্ষ করেনি কিংবা তাদের দেশে এটি ঘটেনি তাদের জন্য চন্দ্র-সূর্যগ্রহণের নামায পড়া শরিয়তসম্মত নয়
যে দেশে চন্দ্র-সূর্যগ্রহণ সংঘটিত হয়নি সেই দেশবাসীর জন্য চন্দ্র-সূর্যগ্রহণের নামায পড়া শরিয়তে অনুমোদিত নয়। কেননা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নামায পড়ার নির্দেশকে এবং এর সাথে যা কিছু উল্লেখ করেছেন সেগুলোকে চন্দ্র-সূর্যের গ্রহণ দেখার সাথে সম্পৃক্ত করেছেন; ‘শীঘ্রই গ্রহণ সংঘটিত হবে’ কিংবা ‘অমুক দেশে ঘটবে’ জ্যোর্তিবিদদের এমন সংবাদের সাথে সম্পৃক্ত করেননি।সম্পদের নিসাব কতটুকু
ইহরাম অবস্থায় বেবি ক্যারিয়ার পরা
যে ব্যক্তি ফরয তাওয়াফের একটি চক্কের ভুলে বাদ দিয়েছেন
হজ্জের মাঝখানে যে নারীর হায়েয হয়েছে এবং তিনি অপেক্ষা করতে পারছেন না
যে ব্যক্তি হজ্জ কিংবা উমরা করতে ইচ্ছুক, তিনি ভুলবশতঃ ইহরাম না করে মীকাত অতিক্রম করে ফেলেছেন, এরপর আবার মীকাতে ফিরে গিয়ে ইহরাম করেছেন তার উপর কোন কিছু বর্তাবে না