সংরক্ষণ করুন
  • New List
আরও
    সংরক্ষণ করুন
    • New List
23,66227/শাবান/1436 , 14/জুন/2015

রমজান মাসের প্রতি দিন বা রাতে পড়ার জন্য বিশেষ কোন দু’আ নেই

প্রশ্ন: 220647

আমি শুনেছি আল্লাহ তাআলা রমজান মাসকে তিনভাগে ভাগ করেছেন। রমজানের প্রথম দশদিন- রহমত। দ্বিতীয় দশদিন- মাগফিরাত। তৃতীয় দশদিন- জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তি। বলা হয় প্রত্যেক ভাগের জন্য আলাদা আলাদা দু’আ রয়েছে। প্রথমভাগে আমাদেরকে বলতে হবে, ‘আল্লাহুম্মারহামনি ইয়া আরহামার রাহিমীন’ (অর্থ- হে সর্বাধিক দয়াবান, আমাকে দয়া করুন)। দ্বিতীয়ভাগে বলতে হবে, ‘আল্লাহুম্মাগ ফিরলি যুনুবি, ইয়া রাব্বাল আলামীন’ (অর্থ- হে জগতসমূহের প্রতিপালক, আমার গুনাহগুলো ক্ষমা করে দিন।” তৃতীয়ভাগে বলতে হবে, আল্লাহুম্মা আ’তিকনি মিনান নার; ওয়া আদখিলনিল জান্নাহ’ (অর্থ- হে আল্লাহ আমাকে জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্ত রাখুন এবং জান্নাতে প্রবেশ করান)। এ ধরনের বক্তব্য কি সঠিক? এর পক্ষে কি দলিল আছে? রমজান মাসে কোন দু’আগুলো বেশি বেশি পড়া উচিত? আমার জ্ঞানানুযায়ী শুধু ‘আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফউন; তুহিব্বুল আফওয়া ফা’ফু আন্নি’ এ দু’আটি রমজানের শেষ দশদিনে লাইলাতুল ক্বদর সন্ধানকালে বেশি বেশি পড়া উচিত। কিন্তু রমজানের অন্য রাত্রিগুলোতে পড়ার জন্য বিশেষ কোন দু’আ আছে কিনা?

উত্তর

সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য। দুরুদ ও সালাম বর্ষিত হোক আল্লাহর

এক:

ইবনে খুযাইমা তাঁর সহিহ গ্রন্থে সালমান (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেছেন যে, তিনি বলেন: রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম শাবান মাসের শেষদিন আমাদের উদ্দেশ্য খোতবা দিলেন। তিনি বললেন: “হে লোক সকল! এক মহান মাস, এক মুবারকময় মাস তোমাদের উপর ছায়া বিস্তার করেছে...”। [আল-হাদিস] সে হাদিসে রয়েছে “এ মাসের প্রথমভাগ হচ্ছে- রহমত। দ্বিতীয় ভাগ হচ্ছে- মাগফিরাত। আর তৃতীয় ভাগ হচ্ছে- জাহান্নাম থেকে নাজাত”

গোটা রমজান মাস আল্লাহর পক্ষ থেকে এক রহমত। গোটা মাসেই মাগফিরাত ও জাহান্নাম থেকে নাজাত হয়। রমজান মাসের বিশেষ কোন অংশ এ মর্যাদাগুলোর কোন একটির জন্য খাস নয়। এটি আল্লাহর বিপুল রহমতের নিদর্শন।

ইমাম মুসলিম (১০৭৯) আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন তিনি বলেন: রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন যে, “যখন রমজান মাস আসে তখন রহমতের দরজাগুলো খুলে দেয়া হয়। জাহান্নামের দরজাগুলো বন্ধ করে দেয়া হয়। শয়তানগুলোকে শিকলাবদ্ধ করা হয়।”

তিরমিযি (৬৮২) আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন যে, “রমজানের প্রথম রাত্রিতে শয়তান ও অবাধ্য জ্বিনগুলোকে বন্দি করা হয়। জাহান্নামের দরজাগুলো বন্ধ করা হয়। জাহান্নামের কোন দরজা খোলা রাখা হয় না। জান্নাতের দরজাগুলো খুলে দেয়া হয়। জান্নাতের কোন দরজা বন্ধ রাখা হয় না। একজন আহ্বানকারী আহ্বান করতে থাকে, হে কল্যাণ অন্বেষী আগোয়ান হও। ওহে, মন্দ অন্বেষী তফাৎ যাও। আল্লাহ প্রতি রাত্রিতে কিছু মানুষকে জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্ত করে দেন।”[আলবানী সহিহ তিরমিযি গ্রন্থে হাদিসটিকে সহিহ আখ্যায়িত করেছেন]

এর ভিত্তিতে বলা যায়: রমজানের প্রথম দশদিনে রহমতের দু’আ করা, মাঝের দশদিনে মাগফিরাতের দু’আ করা, শেষের দশদিনে জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তির জন্য দু’আ করা- বিদআত। শরিয়তে এর কোন ভিত্তি নেই। এ ধরনের বিশেষ দু’আর কোন অবকাশ নেই; যেহেতু এক্ষেত্রে রমজানের সকল দিন সমান। বরং একজন মুসলিম গোটা রমজান মাসব্যাপী দুনিয়া-আখেরাতের কল্যাণ প্রার্থনা করে আল্লাহর দরবারে দু’আ করবে। এ প্রার্থনার মধ্যে রহমত, মাগফিরাত, জাহান্নাম থেকে মুক্তি ও জান্নাত লাভের দু’আও থাকবে।

দুই:

একজন মুসলিমের উচিত কল্যাণ ও বরকতের মৌসুমকে কাজে লাগিয়ে এ মাসে কল্যাণ ও রহমতের দু’আ করা। আল্লাহর রহমত ও তাঁর ক্ষমা প্রাপ্তির উদ্দেশ্য নিয়ে। আল্লাহ তাআলা বলেন: “আর আমার বান্দারা যখন তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে আমার ব্যাপারে বস্তুতঃ আমি রয়েছি সন্নিকটে। যারা প্রার্থনা করে, তাদের প্রার্থনা কবুল করে নেই, যখন আমার কাছে প্রার্থনা করে। কাজেই আমার হুকুম মান্য করা এবং আমার প্রতি ঈমান আনা তাদের একান্ত কর্তব্য। যাতে তারা সৎপথে আসতে পারে।”[সূরা বাকারা, আয়াত: ১৮৬]

সিয়ামের হুকুম আহকাম বর্ণনার মাঝখানে দু’আ করার প্রতি উদ্বুদ্ধকারী এ আয়াতে কারীমাটি উল্লেখ করার মধ্যে মাস পূর্ণ হওয়ার সময়; বরঞ্চ প্রতিদিন ইফতারের সময় অধিকহারে দু’আ করার দিক নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। [তাফসিরে ইবনে কাছির (১/৫০৯) থেকে সমাপ্ত]

আল্লাহর কাছে দু’আকারীর আবেদনটা সুন্দর হওয়া বাঞ্ছনীয়। দু’আকারী হাদিসে বর্ণিত দু’আগুলো বেশি বেশি পড়বে। দু’আর ক্ষেত্রে সীমালঙ্ঘন করবে না। দু’আর শিষ্টাচারগুলো বজায় রাখবে। রমজান মাসে এবং রমজানের বাইরেও যে দু’আগুলো বেশি বেশি পড়া উত্তম সেগুলো হচ্ছে-

رَبَّنَا آتِنَا فِي الدُّنْيَا حَسَنَةً وَفِي الْآخِرَةِ حَسَنَةً وَقِنَا عَذَابَ النَّارِ .

(অর্থ- হে আল্লাহ! আমাদেরকে দুনিয়াতেও কল্যাণ দিন, আখেরাতেও কল্যাণ দিন এবং জাহান্নামের আগুন থেকে আমাদেরকে বাঁচান।)[সূরা বাকারা, আয়াত: ২০১]

رَبَّنَا هَبْ لَنَا مِنْ أَزْوَاجِنَا وَذُرِّيَّاتِنَا قُرَّةَ أَعْيُنٍ وَاجْعَلْنَا لِلْمُتَّقِينَ إِمَامًا 
(অর্থ- আর যারা প্রার্থনা করে হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদেরকে এমন স্ত্রী ও সন্তানাদি দান করুন যারা আমাদের চোখ জুড়িয়ে দেয়। আর আমাদেরকে মুত্তাকীদের নেতা বানিয়ে দিন।)[সূরা ফুরক্বান, আয়াত: ৭৪]

رَبِّ اجْعَلْنِي مُقِيمَ الصَّلَاةِ وَمِنْ ذُرِّيَّتِي رَبَّنَا وَتَقَبَّلْ دُعَاءِ . رَبَّنَا اغْفِرْ لِي وَلِوَالِدَيَّ وَلِلْمُؤْمِنِينَ يَوْمَ يَقُومُ الْحِسَابُ

(অর্থ- হে আমার প্রতিপালক! আমাকে নামায প্রতিষ্ঠাকারী বানাও আর আমার সন্তানদেরকেও, হে আমার প্রতিপালক! আমার প্রার্থনা কবুল কর। হে আমাদের প্রতিপালক! হিসাব গ্রহণের দিন আমাকে, আমার পিতামাতাকে আর মু’মিনদেরকে ক্ষমা করে দাও।)[সূরা ইব্রাহিম, আয়াত: ৪০-৪১]

اللهم إنك عفو تحب العفو فاعف عني

আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফউন তুহিব্বুল আফওয়া ফা’ফু আন্নি

(অর্থ- হে আল্লাহ! নিশ্চয় তুমি ক্ষমাশীল; ক্ষমা করাকে তুমি পছন্দ কর; সুতরাং আমাকে ক্ষমা করে দাও)।

اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ مِنَ الْخَيْرِ كُلِّهِ عَاجِلِهِ وَآجِلِهِ ، مَا عَلِمْتُ مِنْهُ وَمَا لَمْ أَعْلَمْ ، وَأَعُوذُ بِكَ مِنَ الشَّرِّ كُلِّهِ عَاجِلِهِ وَآجِلِهِ ، مَا عَلِمْتُ مِنْهُ وَمَا لَمْ أَعْلَمْ ، اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ مِنْ خَيْرِ مَا سَأَلَكَ عَبْدُكَ وَنَبِيُّكَ ، وَأَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ مَا عَاذَ منه عَبْدُكَ وَنَبِيُّكَ ، اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ الْجَنَّةَ وَمَا قَرَّبَ إِلَيْهَا مِنْ قَوْلٍ أَوْ عَمَلٍ ، وَأَعُوذُ بِكَ مِنَ النَّارِ وَمَا قَرَّبَ إِلَيْهَا مِنْ قَوْلٍ أَوْ عَمَلٍ ، وَأَسْأَلُكَ أَنْ تَجْعَلَ كُلَّ قَضَاءٍ قَضَيْتَهُ لِي خَيْرًا .

আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা মিনাল খাইরি কুল্লিহ; আ’জিলিহি ও আজিলিহি; মা আলিমতু মিনহু ওয়ামা লাম আ’লাম। ওয়া আউজুবিকা মিনাশ শাররি কুল্লিহি আ’জিলিহি ওয়া আজিলিহি; মা আলিমতু মিনহু ওয়ামা লাম আলাম। আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা মিন খাইরি মা সাআলাকা আবদুকা ওয়া নাবিয়্যুকা। ওয়া আউজুবিকা মিন শাররি মা আ’যা মিনহু আবদুকা ওয়া নাবিয়্যুকা। আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকাল জান্নাহ ওয়ামা কাররাবা ইলাইহা মিন কাওলিন ওয়া আমাল। ওয়া আউজুবিকা মিনাল জান্নাহ ওয়ামা কাররাবা ইলাইহা মিন কাওলিন ওয়া আমাল। ওয়া আসআলুক আন তাজআলা কুল্লা কাযায়িন কাযাইতাহু লি খাইরা।

(অর্থ- হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে সকল কল্যাণ প্রার্থনা করছি সেটা আসন্ন হোক অথবা বিলম্বে হোক, সেটা আমার জানার ভিতরে হোক অথবা আমার অজানা হোক। আর আমি সকল অকল্যাণ থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। সেটা আসন্ন হোক অথবা বিলম্বে হোক। সেটা আমার জানার ভিতরে হোক অথবা আমার অজানা হোক। হে আল্লাহ! আপনার বান্দা ও আপনার নবী আপনার কাছে যেসব কল্যাণ প্রার্থনা করেছেন আমিও সেসব কল্যাণ প্রার্থনা করছি। হে আল্লাহ! আপনার বান্দা ও নবী আপনার কাছে যেসব অকল্যাণ থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করেছেন আমিও সেসব অকল্যাণ থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে জান্নাত প্রার্থনা করছি এবং জান্নাতের নৈকট্য অর্জন করিয়ে দিবে এমন কথা ও কাজের প্রার্থনা করছি। আর জাহান্নাম থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি এবং জাহান্নামে নিয়ে যাবে এমন কথা ও আমল থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। আরও প্রার্থনা করছি- আপনি আমার জন্য যে ভাগ্য নির্ধারণ করে রেখেছেন সেটা যেন ভাল হয়।)

اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ الْعَافِيَةَ فِي الدُّنْيَا وَالْآخِرَةِ ، اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ الْعَفْوَ وَ الْعَافِيَةَ فِي دِينِي وَدُنْيَايَ وَأَهْلِي وَمَالِي ، اللَّهُمَّ اسْتُرْ عَوْرَاتِي وَآمِنْ رَوْعَاتِي ، اللَّهُمَّ احْفَظْنِي مِنْ بَيْنِ يَدَيَّ ، وَمِنْخَلْفِي ، وَعَنْ يَمِينِي، وَعَنْ شِمَالِي، وَمِنْ فَوْقِي، وَأَعُوذُ بِعَظَمَتِكَ أَنْ أُغْتَالَ مِنْ تَحْتِي .

(আল্লা-হুম্মা ইন্নী আসআলুকাল ‘আফওয়া ওয়াল- ‘আ-ফিয়াতা ফিদ্দুনইয়া ওয়াল আ-খিরাতি। আল্লা-হুম্মা ইন্নী আসআলুকাল ‘আফওয়া ওয়াল-‘আ-ফিয়াতা ফী দীনী ওয়াদুনইয়াইয়া, ওয়া আহ্‌লী ওয়া মা-লী, আল্লা-হুম্মাসতুর ‘আওরা-তী ওয়া আ-মিন রাও‘আ-তি। আল্লা-হুম্মাহফাযনী মিম্বাইনি ইয়াদাইয়্যা ওয়া মিন খালফী ওয়া ‘আন ইয়ামীনী ওয়া শিমা-লী ওয়া মিন ফাওকী। ওয়া আ‘ঊযু বি‘আযামাতিকা আন উগতা-লা মিন তাহ্‌তী)।

(অর্থ-“হে আল্লাহ! আমি আপনার নিকট দুনিয়া ও আখেরাতে নিরাপত্তা প্রার্থনা করছি। হে আল্লাহ! আমি আপনার নিকট ক্ষমা চাচ্ছি এবং আমার দ্বীন, দুনিয়া, পরিবার ও সম্পদেরনিরাপত্তা চাচ্ছি। হে আল্লাহ! আপনি আমার গোপন ত্রুটিসমূহ ঢেকে রাখুন, আমার উদ্বিগ্নতাকে নিরাপত্তায় রূপান্তরিত করুন। হে আল্লাহ! আপনি আমাকে হেফাযতেরাখুন আমার সম্মুখ দিক থেকে,আমার পিছনের দিক থেকে, আমার ডান দিক থেকে, আমার বাম দিক থেকে এবং আমার উপরের দিক থেকে। আর আপনার মহত্ত্বের ওসিলায় আশ্রয় চাচ্ছি নীচ থেকে গুপ্ত আক্রমন থেকে”।)

অনুরূপভাবে বান্দা কুরআন ও সুন্নাহ বর্ণিত যে কোন দু’আ; কল্যাণকর যে কোন দু’আ করতে পারে। বান্দা গোপনে কায়মনোবাক্যে আল্লাহর কাছে দু’আ করবে। এ দু’আগুলোর কোনটিকে রমজানের সাথে খাস করে নিবে না।

অনুরূপভাবে ইফতারের শেষে এ দু’আটি পড়া মুস্তাহাব:

ذَهَبَ الظَّمَأُ وَابْتَلَّتِ الْعُرُوقُ ، وَثَبَتَ الْأَجْرُ إِنْ شَاءَاللَّهُ 

অর্থ- “তৃষ্ণা দূর হয়েছে; শিরাগুলো সিক্ত হয়েছে এবং প্রতিদান সাব্যস্ত হয়েছে; ইনশাআল্লাহ”। আরও জানতে 1410326879 নং প্রশ্নোত্তর দেখুন।

শেষ দশদিন এ দু’আটি বেশি বেশি পড়া:

اللهم إنك عفو تحب العفو فاعف عني

আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফউন তুহিব্বুল আফওয়া ফা’ফু আন্নি

(অর্থ- হে আল্লাহ! নিশ্চয় তুমি ক্ষমাশীল; ক্ষমা করাকে তুমি পছন্দ কর; সুতরাং আমাকে ক্ষমা করে দাও)। আরও জানতে 36832 নং প্রশ্নোত্তর দেখুন।

দু’আ করার আদবগুলো জানার জন্য 36902 নং প্রশ্নোত্তর দেখুন।

আল্লাহই ভাল জানেন।

সূত্র

সূত্র

ইসলাম জিজ্ঞাসা ও জবাব

answer

সংশ্লিষ্ট প্রশ্নোত্তরসমূহ

টেক্সট ফরম্যাটিং অপশন

at email

নিউজ লেটার পেতে সাবস্ক্রাইব করুন

নিয়মিত আপডেট ও ওয়েবসাইটের নিত্য নতুন তথ্য পেতে ইমেইল দিয়ে সাবস্ক্রাইব করুন

phone

ইসলাম প্রশ্ন এবং উত্তর অ্যাপ্লিকেশন

কন্টেন্টে আরও দ্রুত অনুসরণ করুন এবং ইন্টারনেট ছাড়া ব্রাউজ করার সুযোগ

download iosdownload android