216

সন্তানদেরকে দ্বীনদারির উপর প্রতিপালন করার পদ্ধতি

প্রশ্ন: 10016

আমার বাচ্চাদেরকে দ্বীনের উপর গড়ে তুলতে ও তাদেরকে সংশোধন করতে আমাকে অনেক বেশ বেগ পেতে হচ্ছে। অধিকাংশ সময় আমি রেগে গিয়ে তাদেরকে মারি। অনুগ্রহ করে আমাকে এ বিষয়ে উপদেশ দিন। এই বিষয়ে আমাকে কিছু উপকারী বইয়ের খোঁজ দিন।

উত্তর

সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য, দুরুদ ও সালাম বর্ষিত হোক আল্লাহর রাসূলের প্রতি। পর সমাচার:

সন্তান প্রতিপালন করা পিতামাতার উপর করণীয় ওয়াজিব। আল্লাহ তাআলা কুরআনে এই নির্দেশ দিয়েছেন এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামও এই আদেশ প্রদান করেছেন। আল্লাহ তাআলা বলেন:

يَٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُواْ قُوٓاْ أَنفُسَكُمۡ وَأَهۡلِيكُمۡ نَارٗا وَقُودُهَا ٱلنَّاسُ وَٱلۡحِجَارَةُ عَلَيۡهَا مَلَٰٓئِكَةٌ غِلَاظٞ شِدَادٞ لَّا يَعۡصُونَ ٱللَّهَ مَآ أَمَرَهُمۡ وَيَفۡعَلُونَ مَا يُؤۡمَرُونَ

“হে ঈমানদারগণ! তোমরা তোমাদের নিজেদেরকে এবং তোমাদের পরিবার-পরিজনকে (জাহান্নামের) আগুন থেকে রক্ষা করো যার জ্বালানি হবে মানুষ ও পাথর, যার দায়িত্বে নিয়োজিত আছে নির্দয় ও কঠোর ফেরেশতারা। তারা আল্লাহর নির্দেশ অমান্য করে না এবং যা করার নির্দেশ পায় তাই করে।”[সূরা তাহরীম: ৬]

ইমাম ত্বাবারী উক্ত আয়াতের তাফসীরে বলেন:

‘আল্লাহ তাআলা বলেন: ওহে যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে সত্যায়ন করেছ! তোমরা নিজেদেরকে রক্ষা করো। তিনি বলছেন: তোমরা একে অপরকে এমন কিছু শেখাও যার মাধ্যমে তোমরা যাদেরকে শেখাচ্ছ তাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারবে এবং জাহান্নামকে প্রতিহত করতে পারবে, যদি তারা তা শিখে আল্লাহর আনুগত্যমূলক কাজ করে। তোমরাও আল্লাহর আনুগত্যমূলক কাজ করো। আর আল্লাহর বাণী: ‘তোমাদের পরিবার-পরিজনকেও জাহান্নাম থেকে রক্ষা করো’ দ্বারা তিনি বলছেন: তোমরা তোমাদের পরিবারকে আল্লাহর আনুগত্যমূলক আমল শিক্ষা দাও যার মাধ্যমে তারা নিজেদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করতে পারবে।’[তাফসীরুত ত্বাবারী (২৮/১৬৫)]

কুরতুবী বলেন, মুক্বাতিল বলেছেন: এটি তার উপর তার নিজের, তার সন্তানের, তার পরিবারের ও দাস-দাসীর প্রাপ্য অধিকার। ইলকিয়া বলেন: সুতরাং আমাদের উপর ওয়াজিব নিজেদের সন্তান ও পরিবারকে দ্বীন শিক্ষা দেয়া, ভালো কাজ শিক্ষা দেয়া এবং যথেষ্ট পরিমাণ শিষ্টাচার শিক্ষা দেওয়া। আর এ মর্মেই রয়েছে আল্লাহর বাণী: ‘তুমি তোমার পরিবারকে নামাযের নির্দেশ দাও এবং এর উপর ধৈর্য ধরো।’ আরো রয়েছে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বাণী: ‘তুমি তোমার নিকটাত্মীয়দেরকে সতর্ক করো।’ হাদীসে আরো আছে: ‘তাদের বয়স যখন সাত বছর হয় তখন তোমরা তাদেরকে নামায পড়ার নির্দেশ দাও।’[তাফসীরুল কুরতুবী (১৮/১৯৬)]

প্রত্যেক মুসলিমই আল্লাহর দিকে দাওয়াত দানকারী। সুতরাং অন্যদের আগে তার দাওয়াত পাওয়ার সর্বাধিক হকদার পরিবার ও সন্তান। আল্লাহ যখন রাসূলকে দাওয়াতের দায়িত্ব দিয়েছিলেন তখন বলেছিলেন: ‘তুমি তোমার নিকটাত্মীয়দেরকে সতর্ক কর।’[সূরা শুআরা: ২১৪] কারণ পরিবারের লোকজনই তার কল্যাণ, অনুগ্রহ ও সদাচরণের সবচেয়ে বেশি হকদার।

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সন্তান প্রতিপালনের দায়িত্ব পিতামাতার উপর আরোপ করেছেন এবং তাদেরকে সেটি বাস্তবায়ন করার আদেশ দিয়েছেন:

আব্দুল্লাহ ইবনে উমর (রাঃ) বলেন: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “তোমরা সকলেই তত্ত্বাবধায়ক এবং তোমাদের প্রত্যেককে তার অধীনস্থদের ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। ইমাম বা রাষ্ট্রপ্রধান তত্ত্বাবধায়ক; তাকে তার অধীনস্থদের ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করা হবে। পুরুষ তার পরিবারে তত্ত্বাবধায়ক; তাকে তার অধীনস্থদের ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করা হবে। নারী তার স্বামী-গৃহের তত্ত্বাবধায়ক; তাকে তার দায়িত্বের ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করা হবে। খাদেম তার মনিবের ধন-সম্পদের তত্ত্বাবধায়ক; তাকেও তার মনিবের ধন-সম্পদ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে। ইবনে উমর বলেন: আমার মনে হয় তিনি আরো বলেছেন: পুত্র তার পিতার ধন-সম্পদের তত্ত্বাবধায়ক এবং এ দায়িত্ব সম্পর্কে তাকে জিজ্ঞাসা করা হবে। তোমরা সবাই দায়িত্বশীল এবং প্রত্যেককে তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে।”[হাদীসটি বুখারী (৮৫৩) ও মুসলিম (১৮২৯) বর্ণনা করেন]

আপনার কর্তব্য হচ্ছে: ছোটবেলা থেকে আপনি তাদেরকে আল্লাহ ও তার রাসূলের ভালোবাসার উপর এবং ইসলামী শিক্ষার প্রতি অনুরাগী করে বড় করবেন। তাদেরকে জানাবেন যে, আল্লাহর তৈরী জান্নাত ও জাহান্নাম আছে। জাহান্নামের আগুন উত্তপ্ত। এর জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর। নিম্নোক্ত ঘটনাটি পড়ুন। এতে আপনার জন্য উপদেশ রয়েছে:

ইবনুল জাওযী বলেন:

‘এক রাজা ছিলেন বিপুল সম্পদের অধিকারী। তার কোনো ছেলে সন্তান না থাকলেও একজন মেয়ে সন্তান ছিল। মেয়েকে তিনি খুবই ভালোবাসতেন। তাকে নানান খেল-তামাশায় ব্যস্ত রাখতেন। এভাবে বেশ কিছু সময় কেটে গেল। রাজার পাশে একজন ইবাদতগুজার মানুষ থাকতেন। এক রাতে তিনি কুরআন পড়তে গিয়ে এই আয়াতটা জোরে পড়লেন: “হে ঈমানদারগণ! তোমরা তোমাদের নিজেদেরকে এবং তোমাদের পরিবার-পরিজনকে (জাহান্নামের) আগুন থেকে রক্ষা করো যার জ্বালানি হবে মানুষ ও পাথর।” ঐ মেয়ে তার পড়া শুনতে পাচ্ছিল। সে তার দাসীদেরকে বলল: তোমরা থামো। তারা থামছিল না। এদিকে ইবাদতগুজার লোকটা বারবার আয়াতটা পড়ছিল। আর মেয়েটা দাসীদেরকে বলে যাচ্ছিল: তোমরা থামো। তারা থামল না। মেয়েটা তার বুকের জামায় হাত দিয়ে সেটা ছিঁড়ে ফেলল। দাসীরা তার বাবার কাছে গিয়ে ঘটনাটি বলল। মেয়ের বাবা তাকে বলল: ‘মামনি, গত রাত থেকে তোমার কী হয়েছে? তুমি কী জন্য কাঁদছ?’ তিনি তাকে জড়িয়ে ধরলেন। মেয়ে বলল: আব্বু! আমি আল্লাহর ওয়াস্তে আপনাকে জিজ্ঞাসা করছি, ‘আল্লাহর কি এমন একটা আগুনের স্থান আছে যেটার জ্বালানী হবে: মানুষ এবং পাথর?’ তিনি বললেন: হ্যাঁ। মেয়ে বলল: ‘বাবা, এটা আমাকে জানাতে কীসে তোমাকে নিষেধ করল? আল্লাহর কসম! আমি আর কখনো ভালো কিছু খাবো না, নরম বিছানায় ঘুমাব না যতক্ষণ না আমি জানতে পারছি আমার বাসস্থান কোথায় হবে? জান্নাতে; নাকি  জাহান্নামে?’[সিফাতুস সাফওয়াহ (৪/৪৩৭-৪৩৮)]

তাদেরকে পাপ ও বিচ্যুতির ক্ষেত্র থেকে দূরে রাখাও আপনার দায়িত্ব। আপনি তাদেরকে টিভিসহ অন্যান্য মন্দ উপকরণের উপর বড় হতে দিয়ে পরে তাদের কাছে দ্বীনদারিতা আশা করবেন না। কারণ যে ব্যক্তি কাঁটা গাছ বপণ করে সে আঙুর ফল আহরণ করতে পারে না। ছোটবেলা থেকেই এমনটা করতে হবে যাতে বড় হলে তাদের জন্য বিষয়টি সহজ হয় এবং তারা তাতে অভ্যস্ত হয়। আপনার জন্যও তাদেরকে আদেশ-নিষেধ করা সহজ হবে এবং তাদের জন্য আপনার আনুগত্য করা সহজ হবে।

আব্দুল্লাহ ইবনে আমর ইবনুল আস রাদিয়াল্লাহু আনহুমা বলেন: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: “তোমরা তোমাদের সন্তানদেরকে সাত বছর বয়সে নামাযের আদেশ দিবে। আর দশ বছর বয়সে তাদেরকে নামাযের জন্য প্রহার করবে এবং তাদের বিছানা আলাদা করে দিবে।”[হাদীসটি আবু দাউদ (৪৯৫) বর্ণনা করেন আর শাইখ আলবানী সহীহুল জামে’ (৫৮৬৮) গ্রন্থে এটিকে সহিহ বলে গণ্য করেন]

তবে শাসনকারীকে অবশ্যই দয়ার্দ্র, সহিষ্ণু, নম্র ও কোমল হতে হবে। সে অশ্লীলভাষী হবে না। উত্তম কথা দিয়ে তর্ক করবে। গালমন্দ, তিরস্কার এবং প্রহার থেকে দূরে থাকবে। তবে যদি ছেলে এমন হয়ে যায় যে আনুগত্য পরিহার করে, বাবার আদেশের চেয়ে নিজেকে বড় মনে করে, তার আদিষ্ট বিষয় পরিহার করে, নিষিদ্ধ কাজে লিপ্ত হয়, তাহলে কোনো প্রকার ক্ষতি না করে তার সাথে কঠোর আচরণই সমীচীন।

মুনাওয়ী বলেন:

‘ব্যক্তির উচিত তার সন্তানকে শাসন করা যখন সন্তান বয়স ও বুদ্ধির এমন পর্যায়ে পৌঁছবে যা তাকে শাসন করার উপযোগী। যাতে করে তাকে নেককার মুমিনদের চরিত্রে গড়ে তুলতে পারে, খারাপ লোকদের সাহচর্য থেকে দূরে রাখতে পারে। তাকে কুরআন, আদব, আরবী ভাষা শিক্ষা দিতে পারে। হাদিস ও সালাফদের বক্তব্য শোনাবে। দ্বীনের বিধি-বিধান শেখাবে, নামায ও এর অনুরূপ বিষয়ের জন্য প্রহার করবে। এগুলো করা তার জন্য এক সা‘ পরিমাণ দান করার চেয়ে উত্তম। কারণ সে যদি তাকে শিষ্টাচার শেখায়, তাহলে তার কাজটা সদকায়ে জারিয়া হয়ে যাবে। আর এক সা‘ পরিমাণ দান করলে এর নেকী শেষ হয়ে যাবে। অন্যদিকে সন্তান যতদিন স্থায়ী হবে ততদিন নেকী স্থায়ী হবে। শিষ্টাচার আত্মার খাদ্য হিসেবে কাজ করে এবং আখিরাতের জন্য আত্মাকে প্রতিপালিত করে। “তোমরা তোমাদের নিজেদেরকে এবং তোমাদের পরিবার-পরিজনকে (জাহান্নামের) আগুন থেকে রক্ষা করো”[সূরা তাহরীম: ৬]

সুতরাং আপনার জন্য নিজেকে ও নিজের সন্তানকে জাহান্নাম থেকে রক্ষার উপায় হলো আপনি তাদেরকে জাহান্নামে প্রবেশের বিষয়ে ভীতি প্রদর্শন করবেন এবং উপদেশ দিবেন। বিভিন্ন প্রকার শাসনের মাধ্যমে তাদেরকে সঠিক পথে পরিচালিত করবেন। এমন কিছু শাসন হলো: উপদেশ দেয়া, শাস্তির ভয় দেখানো, হুমকি দেয়া, প্রহার করা, আটকে রাখা, উপহার দেয়া, পুরস্কার দেওয়া, সদাচরণ করা। ভালো সম্ভ্রান্ত ব্যক্তিকে শাসন করার পদ্ধতি খারাপ ইতর ব্যক্তিকে শাসন করা থেকে আলাদা।’[ফাইযুল কাদীর (৫/২৫৭)]

সন্তানকে সঠিক পথে পরিচালিত করার ক্ষেত্রে প্রহার করা একটা মাধ্যম। কিন্তু প্রহার করাটা মূল লক্ষ্য নয়। বরং সন্তান যখন গোয়ার্তুমি করবে এবং অবাধ্য হবে তখনই এই পদ্ধতি গ্রহণ করা যেতে পারে।

শরীয়ত ইসলামে শাস্তির আইন নির্ধারণ করে দিয়েছে। ইসলাম অনেক অপরাধের শাস্তির বিধান দিয়েছে; যেমন: ব্যভিচারীর দণ্ড, চোরের দণ্ড, অপবাদ প্রদানকারীর দণ্ড প্রভৃতি। মানুষকে সঠিক পথে পরিচালিত করা এবং তাদের অনিষ্ট প্রতিহত করার জন্য এগুলোর বিধান আরোপ করা হয়েছে।

ঠিক এ ধরণের ক্ষেত্রে পিতার প্রতি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিম্নোক্ত উপদেশটি উদ্ধৃত হয়েছে যাতে করে সন্তানকে অন্যায় থেকে দমিয়ে রাখা যায়:

ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন: রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “তোমরা এমন জায়গায় চাবুক ঝুলিয়ে রাখবে যাতে করে গৃহবাসী তা দেখতে পায়। কারণ এটা তাদেরকে শিষ্টাচার শেখাবে।”[হাদীসটি ত্বাবারানী (১০/২৪৮) বর্ণনা করেন। হাদীসটিকে হাইছামী ‘মাজমাউয যাওয়ায়েদ’ (৮/১০৬) গ্রন্থে হাসান বলে গণ্য করেছেন। শাইখ আলবানী ‘সহীহুল জামে’ (৪০২২) গ্রন্থে এটিকে হাসান বলেছেন]

সুতরাং সন্তান প্রতিপালন হবে: উৎসাহ প্রদান ও ভীতি প্রদর্শন উভয়টির মধ্যে সমন্বয়ের মাধ্যমে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো সন্তানেরা যে পরিবেশে বাস করে সেটির সংস্কার করা; তাদের জন্য হেদায়াতের উপায়-উপকরণের ব্যবস্থা করার মাধ্যমে। আর তা হলো তাদের প্রতিপালনে দায়িত্বশীল তথা তাদের বাবা-মা নিজেরা দ্বীনদার হওয়ার মাধ্যমে।

সন্তানদের প্রতিপালনে সফল হওয়ার জন্য প্রতিপালক যে উপায় গ্রহণ করতে পারেন তার মধ্যে অন্যতম হলো রেকর্ডারের মাধ্যমে ওয়ায-নসীহত শুনানো, কুরআন তেলাওয়াত শুনানো, আলেমদের আলোচনা ও দারসের ক্যাসেট শুনানো। এমন ক্যাসেটের সংখ্যা অনেক।

আর সন্তান প্রতিপালনের ব্যাপারে আপনি যে রেফারেন্স বইগুলোর কথা প্রশ্নে জানতে চেয়েছেন সে ব্যাপারে আমরা আপনাকে নিম্নোক্ত বইগুলো পড়ার পরামশর্ দিব:

  • تربية الأطفال في رحاب الإسلام (তারবিয়াতুল আত্বফাল ফী রিহাবিল ইসলাম), লেখক: মুহাম্মাদ হামেদ আন-নাসের এবং খাওলা আব্দুল কাদির দারউইশ।
  • كيف يربي المسلم ولدَه (কাইফা ইউরাব্বিল মুসলিমু ওয়ালাদাহু) লেখক: মুহাম্মাদ সাঈদ আল-মাওলাওয়ী।
  • تربية الأبناء في الإسلام (তারবিয়াতুল আবনা ফিল ইসলাম) লেখক: মুহাম্মাদ জামীল যাইনূ।
  • محمود مهدي الإستانبولي (কাইফা নুরাব্বি আত্বফালানা) লেখক: মাহমূদ মাহদী আল-ইস্তানবূলী।

مسئولية الأب المسلم في تربية الولد (মাসউলিয়্যাতুল আব আল-মুসলিম ফী-তারবিয়াতিল ওয়ালাদ) লেখক: আদনান বা-হারিস।

আল্লাহ সর্বজ্ঞ।

সূত্র

সূত্র

ইসলাম জিজ্ঞাসা ও জবাব

at email

নিউজলেটার

ওয়েবসাইটের ইমেইল ভিত্তিক নিউজলেটারে সাবস্ক্রাইব করুন

phone

ইসলাম জিজ্ঞাসা ও জবাব অ্যাপ্লিকেশন

কন্টেন্টে আরও দ্রুত পৌঁছতে ও ইন্টারনেট ছাড়া ব্রাউজ করতে

download iosdownload android